২০১ US সালের মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফলাফল ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ে রাশিয়ার জড়িত হওয়ার প্রশ্ন উত্থাপন করেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়া ব্যবহার করে ২০১ 2016 সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছে সামাজিক মাধ্যম জাল খবর ছড়িয়ে।
ডিসিশনফর্মেশন পোস্ট করতে দেশটি যে তিনটি প্রধান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেছে তা হ'ল ফেসবুক, টুইটার এবং গুগল। মঙ্গলবার সিনেটের বিচার বিভাগীয় উপকমিটিতে ফেসবুক জেনারেল কাউন্সেল কলিন স্ট্রেচ, টুইটারের ভারপ্রাপ্ত জেনারেল কাউন্সেল শান এডজেট, এবং গুগলের আইন প্রয়োগকারী ও তথ্য সুরক্ষা পরিচালক রিচার্ড সালগাদো সাক্ষাত করতে এসেছিলেন যে কীভাবে রাশিয়া তাদের প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে ২০১ US সালের মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছিল।
একটি রিপোর্ট অনুযায়ী অনুযায়ী CNETকমিটির কাছে জমা দেওয়া লিখিত সাক্ষ্যক্রমে কলিন স্ট্রেচ স্বীকার করেছেন যে সেন্ট পিটার্সবার্গে একক রাশিয়ান অপারেশন থেকে ফেসবুকের প্রায় 80,000 মিলিয়ন ব্যবহারকারীরা 29 ব্যাক আপ পোস্ট দেখেছিলেন। আনুমানিক 126 মিলিয়ন ব্যবহারকারী এই পোস্টগুলি ফেসবুক ব্যবহারকারীদের দ্বারা পছন্দ, ভাগ এবং মন্তব্য করা হওয়ায় তারা দেখতে পেতেন। তবে সংস্থাটি বলেছে যে প্রদত্ত বিজ্ঞাপন রাশিয়ার ব্যাক-আপ পোস্টের একটি ছোট্ট ভগ্নাংশে দেখা যায়। এর আগে, ফেসবুক প্রকাশ করেছে যে মাত্র ১০ মিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারী এই বিজ্ঞাপনগুলি (৩,০০০) দেখেছিলেন যার উপর রাশিয়ানরা প্রায় $ ১০০,০০০ ডলার ব্যয় করেছিল।
দ্য রিপোর্টের মতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, এই ফেসবুক অ্যাকাউন্টগুলির প্রশাসকরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে এবং পরে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে প্রায় 60০ টি বাস্তব জীবনের বিক্ষোভের আয়োজন করার জন্য এই সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টটি ব্যবহার করেছিলেন।
এটি যখন ইনস্টাগ্রামে আসে তখন প্রায় 170 টুকরো সামগ্রী পোস্ট করার জন্য প্রায় 120,000 টি অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হয়েছিল।
গুগলের মতে, রাশিয়ানরা "18 টি বিভিন্ন চ্যানেলে এক হাজারেরও বেশি ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করেছেন"। সংস্থাটি রাশিয়ান সম্পর্কগুলির সাথে সম্পর্কিত প্রায় 4,700 ডলার অনুসন্ধান এবং প্রদর্শন বিজ্ঞাপন আবিষ্কার করেছে discovered প্রায় 1100 টি ভিডিও বিভিন্ন সামগ্রী আপলোড করা হয়েছিল এবং ভিডিওগুলি আপলোড করতে বিভিন্ন জিমেইল অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল।
টুইটারে সরানো, সংস্থাটি নিশ্চিত করেছে যে প্রায় 2700 অ্যাকাউন্ট ইন্টারনেট গবেষণা সংস্থা, একটি রাশিয়ান-সমর্থিত ট্রল ফার্মের সাথে যুক্ত ছিল। প্রাথমিকভাবে টুইটারের ভুল তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য কেবল 200 টি অ্যাকাউন্টের রিপোর্ট করার কারণে অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে।
সম্মিলিত পরিসংখ্যানের সাথে ভুল তথ্য ফেসবুক এবং টুইটারের 414 মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারীতে পৌঁছেছে। যদিও রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প এসব কাজে কোনও সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন। এই হাই প্রোফাইল তদন্তের এই সর্বশেষতম মোচড়গুলি এটি পরিষ্কার করে দেয় যে সোশ্যাল মিডিয়া একটি করতে পারে আমাদের জীবনে বড় পরিবর্তন আমরা যে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিই তা সহ
